নিজস্ব প্রতিবেদন: নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক অ্যাড. তৈমূর আলম খন্দকার বলেছেন, রূপগঞ্জে এখন আর মাছের চাষ হয় না, বালুর চাষ হয়। কোম্পানির নামে কিছু বাহিনী আছে, ভূমিদস্যু আছে, পুলিশ প্রজেক্ট আছে, যারা বসুন্ধরা হাউজিং প্রজেক্টের নামে রূপগঞ্জের প্রত্যেকটা ইউনিয়নের জলাশয় রক্ষা, ফসলী জমি খাল-বিল নদী-নালা ভরাট করে ফেলছে।
বুধবার ৬ জানুয়ারি বেলা ১১ টায় সদ্য যোগদানকৃত ডিসি মোস্তাইন বিল্লাহ’র সাথে সৌজন্য সাক্ষাত শেষে এ কথা বলেন তিনি।
এর আগে, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের অফিস কক্ষে ডিসির সাথে সাক্ষাত করেন তিনি। সে সময় তিনি নায়ায়ণগঞ্জের বিভিন্ন সমস্যা নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন সমস্যা গুলোর সম্পর্কে আলাপ-আলোচনা করেন। তার মধ্যে উল্লেখ্য যোগ্য হলেন- ফতুল্লার বায়তুস সালাত জামে মসজিদে বিস্ফোরণের ঘটনা, ভূমিদস্যু, জলাশয় রক্ষা, ফসলী জমি খাল-বিল নদী-নালা, মামলা-হামলাসহ ইত্যাদি।
এছাড়াও তিনি আরও বলেন, বায়তুস সালাত জামে মসজিদের বিস্ফোরণের মামলা ডিভিশনে আছি। এ মামলা চলে না। আমার কোনো অধিকার নাই যে, আমি মামলা করব। কারণ যারা মারা গেছেন। আমি তাদের কোনো আত্মীয় স্বজন না। তাদের কোনো বংশধর নই বা তাদের কোন ওয়ারিশ না। কাজে আমার কোনো ক্ষমতা নেই। যেহেতু আমি এ মামলার বাদী। রাষ্ট্রীয় কারণে আমি ব্যথিত হয়েছি। এপিল ডিভিশন বলছে তাদের মোকাদ্দমা ডিসমিস, হাইকোর্টকে বলছে জরুরী ভিত্তিতে এটা শুনানি গ্রহণ করতে। শুনানির এখানে কত গুলো তদন্ত রিপোর্ট রয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট আমার কাছে নেই। তদন্ত রির্পোট হইলে আমার মামলাটি করতে সুবিধা হয়। আমি কোর্টে সাবমিট করতে পারব। তাই নতুন ডিসির কাছে তদন্ত রিপোট চেয়েছি।
তিনি আরও বলেন, তদন্ত রিপোর্ট দেওয়ার বিষয়ে ডিসি বলেছে, সে নতুন এসেছে। দেখবে কি করা যায়। সে যদি তদন্ত রিপোর্ট না দেয় তাহলে আমি কোর্টের মাধ্যমে চাইবো।